‘দুঃসময়’, নাটক লিখলেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। নন্দনের নিভৃত কামরায় বসে। জ্যোতিবাবুর মন্ত্রিসভা থেকে হঠাৎ রাগের মাথায় ইস্তফা দেওয়ার পরে।
Memoir
-
-
বড় খবর ‘মিস’ করার মর্মবেদনা কতটা মারাত্মক, তা কেবল খবরের কারবারিরাই জানে। অন্য কাগজে আছে আমার কাগজে নেই এমন কোনও ভালো খবর চোখে পড়লেই আমার বাকি দিনটা বরবাদ হয়ে যেত,
-
পূর্বসূরির সঙ্গে নিজের পার্থক্য বোঝাতে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য প্রায়শই একটি কথা বলতেন, ‘রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নাম ধরে ব্যক্তিগত আক্রমণ করার আমি বিরোধী। একে আমি রুচিসম্মত
-
ন্যূনতম ইতিহাস-চেতনা থাকলে বিচারপতি সুশান্ত চট্টোপাধ্যায় জালিয়ানওয়ালাবাগের দৃষ্টান্ত দিতেন না। ১৯৯৩-এর ২১ জুলাই কলকাতার রাজপথে পুলিশের নির্বিচার গুলি চালনা ছিল বর্বরতারই নামান্তর।
-
১৯৮৫ সালে আমি যে কলকাতা ছেড়েছিলাম, ‘৯৩ সালে সেই শহরে আমি প্রত্যাবর্তন করিনি। ইতিমধ্যে স্থানীয় রাজনীতিতে বাম-বিরোধিতার প্রধান মুখ হয়ে উঠে এসেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
-
আমার অতি বড় দুর্ভাগ্য প্রমোদ দশগুপ্তকে চেনার সুযোগই পাইনি। ১৯৮২ সালে চিনে সফররত অবস্থায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর অকস্মাৎ মৃত্যু হলো,
-
বুদ্ধবাবুর তরফে আমার ওপর ক্রদ্ধ হওয়ার যথেষ্ট কারণ ছিল। কেননা আমি আমার কলামে নিয়মিত তাঁর সমালোচনা করতাম, তাঁর অহংবোধ আর ঔদ্ধত্যকে উপহাস করতাম,
-
অনেক বছর আগের কথা। কলকাতার একটি নামজাদা বাণিজ্যিক সংস্থা একবার স্থির করল পুজোর আগে তারা একটি স্মরণিকা প্রকাশ করবে। আমার কাছে অনুরোধ এল কলকাতায় দুর্গাপুজোর ইতিহাস নিয়ে একটি নিবন্ধ লেখার।
-
প্রিয়-সুব্রত অচ্ছেদ্য জুটির মাঝখানে প্রথম দেওয়াল উঠল জরুরি অবস্থার পরে, ইন্দিরা গান্ধীর সৌজন্যে। সঞ্জয় গান্ধীর সঙ্গে প্রিয়র অসম লড়াই তার অনেক আগেই শুরু হয়েছিল,