সে বছর শীতে বাবার সাথে মাসিমণির বাড়িতে যখন পৌঁছলাম দুমকাতে, তখন দুপুর ক্ষয়ে গেছে। দরজায় পা দিতেই মাসিমণি একগাল হেসে বললেন,
Man-Woman
-
-
প্রেম ব্যাপারটা বাজার করার মতো দেখে বেছে হয় না, এই ভয়ঙ্কর উপলব্ধি ক্লাস ইলেভেনে বৈষ্ণব পদাবলী পড়াকালীন করা গেল
-
তরাইয়ের ছোট চা বাগানে কেটেছে স্কুল জীবন। তিন মাইল দূরে খড়িবাড়িতে স্কুল; সাইকেলে, কখনও বা হেঁটেই যেতাম।
-
বারবার প্রেমে হাফ-সোল খাওয়ার কারণে পুপুর বন্ধুরা ওকে ভোঁদাই বলে ডাকত। যখন ও ক্লাস টেনে পড়ে, তখন ক্লাস নাইনে পড়া পাড়ার মেয়ে
-
তখন ক্লাস সেভেন। সে বার অষ্টমীর দিন বন্ধুরা মিলে শাড়ি পরে মণ্ডপে গেছি অঞ্জলি দিতে। প্রথম পর্ব শেষ হয়ে দ্বিতীয় পর্বের অঞ্জলি শুরু হয়েছে।
-
আমি প্রেমে পড়েছিলাম পাঁচ ফুট এগারো ইঞ্চি লম্বা চেহারা আর বড় বড় চোখের এক প্রবল রোমান্টিক সৈনিকের। প্রেম চলত চিঠিতেই।
-
সাক্ষাৎ ভগবান যা বুঝে উঠতে পারেননি (সম্প্রতি পেরে থাকলে আমার জানা নেই) সামান্য মনিষ্যি তা বুঝিবে কেমনে? নো প্রাইজ ফর গেসিং,
-
সেই মহাকাব্যের যুগ বেয়ে আজকের এই সুপারসনিক এজ অবধি রান্নাবান্না এক অনবদ্য শিল্প হিসেবে স্বীকৃত। যে শিল্প মঞ্জুষা অঙ্কনশৈলী কিম্বা