আনন্দবাজারের প্রাক্তন সম্পাদক অভীক সরকার একদা আমাকে একটি মজার প্রশ্ন করেছিলেন — ‘আচ্ছা শক্তি চট্টোপাধ্যায় যদি কবি হন,
Arts and Literature
-
-
রবীন্দ্রনাথ বাঙালির আখড়ায় ঝোলানো বালির বস্তা, তার অনন্ত আত্মপ্রবঞ্চনা উগরে দেওয়ার পাঞ্চিং ব্যাগ, সমস্ত অকারণ খুনের অ্যালিবাই এবং সমস্ত
-
কাবেরী না বুঝেই লিখেছিল, কিন্তু আমি বয়স অনুপাতে কিছুটা বেশিই পরিপক্ক থাকায় ওর আবেগটা অনুভব করেছিলাম।
-
আম্মা স্নান সেরে এলোচুলে ঘরের চৌকাঠে বসে কাঠির ডগায় কার্পাস তুলো পেঁচিয়ে বুরুশ বানিয়ে আলতার শিশিতে চুবিয়ে চুবিয়ে পায়ে গাঢ় লাল আলতা পরতেন।
-
স্ত্রী মৃণালিনীদেবীকে একটি চিঠিতে রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন— ‘সকলেরই স্বতন্ত্র রুচি, অনুরাগ এবং অধিকারের বিষয় আছে।’তাঁর কথামতো আমরাও
-
‘এ সব ক্ষেত্রে এমনই হইয়া থাকে। মনটা আনচান করিয়া ওঠে। কু ডাকে। বলে নিশুতি রাতে পাড়ায় বেড়াইতে নাই। আমাদের পাড়াটা বীরভূম লাগোয়া
-
রবীন্দ্রনাথ যদি না জন্মাতেন, বাঙালির যা হাল, এই মুহূর্তে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হতো দেওয়ালের টিকটিকিদের, যারা সারা বছর রবিচ্ছবির পিছনে আত্মগোপন
-
এর আগে আমি কখনই ভাবি নাই রবিনাথের জন্ম না হলে কী হতো! ও আচ্ছা, কথা শুরুর সঙ্গে বলে নিই — আমি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে রবিনাথ বলে ডাকি, আর লিখি।
-
রবি ঠাকুর না জন্মালে আমাদের ছোটবেলায় সাধারণ মুসলিম ফ্যামিলিগুলোতে কিচ্ছু যায় আসত না। কারণ তখন কাজী নজরুল ইসলাম মুসলিম