ক্রমাগত অপমান সহ্য করতে না-পেরে ২০০৫-এর অক্টোবরে স্টার আনন্দ থেকে ইস্তফাই দিয়ে দিলাম। ছেলেবেলা থেকে শুনে আসছি রাগের মাথায় কোনও সিদ্ধান্ত নিতে নেই,
বাংলাস্ফিয়ার
-
-
আমার থমথমে চোখ-মুখ দেখে বুদ্ধদেববাবু বুঝতে পারলেন কোথাও একটা বড় কিছু গন্ডগোল হয়ে গিয়েছে। ডিসক্রিশন ইজ দ্য বেটার পার্ট অব ভেলর, বুঝেও তাই তিনি মন্তব্য করলেন না।
-
জ্যোতি বসু কমিউনিস্ট ছিলেন, ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলন করেছেন, জীবনের একটা সময় দারুণ কৃচ্ছ্রসাধন করেছেন, সবই ঠিক।
-
লন্ডন ছিল জ্যোতি বসুর ‘সেকেন্ড হোম’, ব্যারিস্টারি পড়তে গিয়ে সেখানে তিনি অনেকগুলো বছর কাটিয়েছিলেন, হ্যারি পলিট বা রজনী পাম দত্তর মতো গুরু-দর্শনও হয়েছিল সেখানেই।
-
নিজেকে বদলে ফেলার কাজটা আদৌ সহজ নয় এটা যেমন সত্যি তেমনি একই রকম সত্যি এই প্রবাদটিও যে স্বভাব যায় না মলেও।
-
আমি যা উচিত বলে মনে করি সেটাই বলি, যেটা আমার কর্তব্য বলে মনে করি সেটাই করার চেষ্টা করি। আমাকে যদি এক লাইনে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের চরিত্রায়ন করতে হয়,
-
পার্থ ভট্টাচার্য বাজে কথা বলার মানুষ ছিলেন না। তবু কখনও সখনও কোনও একটা খবর শুনলে প্রাথমিক ভাবে মনে হয়, এ অসম্ভব, হতেই পারে না। আমার বাধো বাধো ভাব দেখে পার্থবাবু …
-
আলিপুরের ভবানী ভবনে পৌঁছে আর্দালি মারফৎ খবর পাঠাতেই পার্থ ভট্টাচার্য সঙ্গে সঙ্গে আমাকে নিজের ঘরে ডেকে নিলেন। প্রশস্ত ঘর,
-
তাঁর সুদীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে জ্যোতি বসু কেবল একবারই আনন্দবাজারের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেছিলেন। রশিদ খানের পয়সায় তিনি বিলেত গিয়েছেন, প্রথম পাতায় এই মর্মে একটি খবর প্রকাশিত হওয়ার পরে।